fbpx

বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম (সম্পূর্ণ গাইড)

বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লেখার নিয়ম

বিজয় কিবোর্ড – দিয়ে বাংলা লেখা ও এর পেছনের কথা!

বিজয় কিবোর্ড (Bijoy Keyboard) হচ্ছে বাংলার প্রথম কিবোর্ড।

এটির মাধ্যমে সাধারণ ইংরেজি কিবোর্ড ব্যবহার করে বাংলা লেখা যায়, বাংলা বর্ণের কোন বিকৃতি না করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্মান এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রীপ্রাপ্ত মোস্তাফা জব্বার বিজয় বাংলা কিবোর্ড ও সফটওয়্যার এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৮৮ সালে। সেটি প্রথমে মেকিন্টোস কম্পিউটারের জন্য প্রণয়ন করেন।

পরবর্তীতে ২৬শে মার্চ ১৯৯৩ সালে তিনি উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যও বিজয় বাংলা কিবোর্ড ও সফটওয়্যার প্রকাশ করেন।

ডেস্কটপ / ল্যাপটপে বাংলা লেখার জন্য বিজয় বায়ান্নো ২০১২ সংস্করণটি হচ্ছে বাংলাদেশের নতুন কোডিং মান বিডিএস ১৫২০:২০১০ এবং ইউনিকোড ৫.২ কম্পিটিবল একমাত্র সফটওয়্যার।

বিজয় কিবোর্ড ব্যবহার করে বাংলা লেখার সেটআপ:

ডেস্কটপ / ল্যাপটপে বিজয় বায়ান্নো ২০১২ সফটওয়্যারটি সঠিক ভাবে ইন্সটল করার পর বাংলা লেখার সময় কিবোর্ড টি পরিবর্তন করে বিজয় এ রুপান্তর করে নিতে হবে। তবে তার আগে যেকোন একটি বাংলা ফন্ট যেমন SutonnyMJ ফন্টটি সেট করে নিতে হবে। এরপর কিবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+B প্রেস করে কিবোর্ড পরিবর্তন করতে হবে। যদি ইউনিকোডে লিখতে চান তবে OMJ font নির্বাচন করুন এবং কিবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+V প্রেস করে কিবোর্ড পরিবর্তন করুন।

ফন্ট সেটআপটি বাংলায় কনভার্ট হয়েছে কিনা সেটি পর্যবেক্ষণ করতে Shift+F প্রেস করার পর যদি ফন্ট সেটআপটি ঠিক থাকে তাহলে বাংলা বর্ণমালার প্রথম বর্ণ ‘অ’ আসবে। যদি বাংলা থেকে পুনরায় ইংলিশ ফন্টে আসতে হয়, তাহলে আবার Ctrl+Alt+B বা Ctrl+Alt+V প্রেস করার পর ফন্টকেও পরিবর্তন করে যেকোন একটি ইংরেজি ফন্ট যেমন Calibri (Body) সেট করে নিতে হবে। তাহলে পুনরায় ইংলিশ টাইপ করা যাবে।

বাংলা টাইপ শিখুন ভিডিও দেখে

আপনি যদি দ্রুত বাংলা টাইপ শিখতে চান ও বাংলা টাইপ সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় জানতে চান তবে নিন্মের ভিডিওটি দেখতে পারেন।
আমাদের চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করার জন্য নিন্মের বাটনে ক্লিক করুন।

বিজয় বাংলা টাইপিং টিউটোরিয়াল- বিজয় কিবোর্ড

বিজয় কিবোর্ডে বর্ণের ব্যবহার

► বিজয় কিবোর্ড দিয়ে শুদ্ধভাবে সহজে বাংলা লিখতে হলে জানতে হবে কোন বর্ণের জন্য কোন ইংরেজি লেটার ব্যবহার করতে হবে। এখন জেনে নিই বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখতে কোন বর্ণের জন্য ইংরেজি কোন লেটার ব্যবহার করা হয়।

বিজয় কিবোর্ড লেআউট
Bijoy keyboard Layout

► স্বরবর্ণ:
→ অ = Shift+F
→ আ = G+F
→ ই = G+D
→ ঈ = G+(Shift+D)
→ উ = G+S
→ ঊ = G+(Shift+S)
→ ঋ = G+A
→ এ = G+C
→ ঐ = G+(Shift+C)
→ ও = X
→ ঔ = G+(Shift+X)

► ব্যঞ্জনবর্ণ:
→ ক = J
→ খ = Shift+J

→ গ = O
→ ঘ = Shift+O

→ ঙ = Q

→ চ = Y
→ ছ = Shift+Y

→ জ = U
→ ঝ = Shift+U

→ ঞ = Shift+I

→ ট = T
→ ঠ = Shift+T

→ ড = E
→ ঢ = Shift+E

→ ণ = Shift+B

→ ত = K
→ থ = Shift+K

→ দ = L
→ ধ = Shift+L

→ ন = B

→ প = R
→ ফ = Shift+R

→ ব = H
→ ভ = Shift+H

→ ম = M

→ য = W

→ র = V

→ ল = Shift+V

→ শ = Shift+M

→ ষ = Shift+N
→ স = N

→ হ = I

→ ঢ় = P

→ য় = Shift+W

→ ৎ = Shift+/

→ ং = Shift+Q

→ ঃ = /

► কার চিহ্ন ও অন্যান্য:
→ া = F

→ ি = D
→ ী = Shift+D

→ ঁ = Shift+7

→ ু = S
→ ূ = Shift+S

→ ৃ = A

→ ে = C
→ ৈ = Shift+C

→ ৌ = Shift+X

→ রেফ = Shift+A

→ হসন্ত = G
→ দাড়ি = Shift+G

→ র-ফলা = Z
→ য-ফলা = Shift+Z

বিজয় কিবোর্ডে যুক্তবর্ণ লেখার নিয়ম

► স্বরবর্ণ ও ব্যঞ্জনবর্ণ ছাড়াও অন্যান্য চিহ্ন সম্পর্কে জানার পর যেটি জানা অত্যাবশ্যক তা হল যুক্তাক্ষর। তাই শুদ্ধভাবে বাংলা বানান লেখার জন্য ও জানার জন্য যুক্তাক্ষর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যুক্তাক্ষর সম্পর্কে ভালো ভাবে জানলে ভুল বানান লেখা অনেকাংশে কমে যায়।

► যুক্তাক্ষর:
→ ক্ত (ক+ত) = J+G+k ; যেমনঃ তক্তা
→ ক্ষ (ক+ষ) = J+G+(Shift+N) ; যেমনঃ ক্ষমা
→ হ্ম (হ+ম) = I+G+M ; যেমনঃ ব্রহ্মা
→ ক্ষ্ম (ক+ষ+ম) = J+G+(Shift+N)+G+M ; যেমনঃ লক্ষ্মী
→ জ্ঞ (জ+ঞ) = U+G+(Shift+I) ; যেমনঃ অজ্ঞ
→ ঞ্জ (ঞ + জ) = (Shift+I)+G+U ; যেমনঃ গুঞ্জন
→ ঞ্চ (ঞ + চ) = (Shift+I)+G+Y ; যেমনঃ চঞ্চল
→ ব্ব (ব+ব) = H+G+H ; যেমনঃ আব্বা
→ ত্ত (ত+ত) = K+G+K ; যেমনঃ মত্ত
→ ত্র (ত+র) = k+Z ; যেমনঃ ত্রাণ
→ হৃ (হ+ ঋ) = I+ ; যেমনঃ হৃদয়
→ ঘু (ঘ+ু) = (Shift+O)+S ; যেমনঃ ঘুঘু
→ হু (হ+ু) = I+S ; যেমনঃ হুংকার
→ শু (শ+ু) = (Shift+M)+S ; যেমনঃ শুটকি
→ ক্র (ক+র) = J+Z ; যেমনঃ ক্রন্দন
→ ন্ত্র (ন+ত+র) = B+G+K+Z ; যেমনঃ মন্ত্র
→ দ্ধ (দ+ধ) = L+G+(Shift+L) ; যেমনঃ উদ্ধার
→ দ্ভ (দ+ভ) = L+G+(Shift+H) ; যেমনঃ উদ্ভাবক
→ ক্স (ক+স) = J+G+N ; যেমনঃ কক্সবাজার
→ ক্ম (ক+ম) = J+G+M ; যেমনঃ রুক্মিণী
→ ক্ল (ক+ল) = J+G+(Shift+V) ; যেমনঃ ক্লাস
→ ঙ্গ (ঙ+গ) = Q+G+O ; যেমনঃ অঙ্গন
→ চ্ছ (চ+ছ) = Y+G+(Shift+Y) ; যেমনঃ যথেচ্ছা
→ ক্ক (ক+ক) = J+G+J ; যেমনঃ চক্কর
→ গ্ধ (গ+ধ) = O+G+(Shift+L) ; যেমনঃ মুগ্ধ
→ গ্ম (গ+ম) = O+G+M ; যেমনঃ বাগ্মী
→ গ্র (গ+ র-ফলা) = O+Z ; যেমনঃ গ্রাস
→ গ্ল (গ+ল) = O+G+(Shift+V) ; যেমনঃ গ্লাস
→ গ্রু (গ+র+ু) = O+Z+S ; যেমনঃ গ্রুপ
→ ঙ্ক (ঙ+ক) = Q+G+J ; যেমনঃ অঙ্কন
→ ঙ্খ (ঙ+খ) = Q+G+(Shift+J) ; যেমনঃ শঙ্খ
→ জ্জ (জ+জ) = U+G+U ; যেমনঃ লজ্জা
→ দ্ম (দ+ম) = L+G+M ; যেমনঃ পদ্মা
→ জ্জ্ব (জ+জ+ব) = U+G+(Shift+I) ; যেমনঃ উজ্জ্বল
→ ট্ট (ট+ট) = T+T ; যেমনঃ চট্টগ্রাম
→ ন্ঠ (ন+ঠ) = (Shift+B)+G+(Shift+T) ; যেমনঃ লণ্ঠন
→ ত্থ (ত+থ) = K+G+(Shift+K) ; যেমনঃ অশ্বত্থ
→ ত্ম (ত+ম) = K+G+M ; যেমনঃ আত্ম
→ ত্ত্ব (ত+ত+ব) = K+G+K+G+H ; যেমনঃ তত্ত্বাবধায়ক
→ ত্রু (ত+র-ফলা+ু) = K+Z+S ; যেমনঃ ত্রুটি
→ দ্রু (দ+র+ু) = L+Z+S ; যেমনঃ দ্রুত
→ ধ্রু (ধ+র-ফলা+ু) = (Shift+L)+Z+S
→ ন্থ (ন+হ) = B+G+(Shift+K) ; যেমনঃ গ্রন্থ
→ ন্ব (ন+ব) = B+G+H ; যেমনঃ অন্বেষণ
→ ন্ম (ন+ম) = B+G+M ; যেমনঃ জন্ম
→ ন্ট্রা (ন+ট+র+া) = B+G+T+Z+F ; যেমনঃ কন্ট্রাক্টর
→ ন্ড্রু (ন+ড+র+ু) = B+G+K+Z ; যেমনঃ এন্ড্রু
→ ন্দ্র (ন+দ+র-ফলা) = B+G+L+Z ; যেমনঃ চন্দ্রিমা
→ ন্ধ (ন+ধ) = B+(Shift+L) ; যেমনঃ অন্ধ
→ ব্ধ (ব+ধ) = H+G+(Shift+L) ; যেমনঃ উপলব্ধি
→ ভ্র (ভ+র) = (Shift+H)+Z ; যেমনঃ ভ্রমণ
→ ভ্রু (ভ+র+ু) = (Shift+H)+Z+(Shift+S) ; যেমনঃ ভ্রুকটি
→ ম্ন (ম+ন) = M+G+B ; যেমনঃ নিম্ন
→ ল্কা (ল+ক+া) = V+G+J+F ; যেমনঃ হাল্কা
→ শ্ম (শ+ম) = (Shift+M)+G+M ; যেমনঃ শ্মশান
→ ষ্ক (ষ+ক) = (Shift+N)+G+J ; যেমনঃ পরিষ্কার
→ ষ্ঠ (ষ+ঠ) = (Shift+N)+G+(Shift+T) ; যেমনঃ সুষ্ঠু
→ ষ্প (ষ+প) = (Shift+N)+G+R ; যেমনঃ নিষ্পাপ
→ ষ্ফ (ষ+ফ) = (Shift+N)+G+(Shift+R) ; যেমনঃ নিষ্ফল
→ ষ্ট্র (ষ+ট+র-ফলা) = (Shift+N)+G+T+Z ; যেমনঃ রাষ্ট্র
→ ষ্ণ (ষ+ণ) = (Shift+N)+G+(Shift+B) ; যেমনঃ উষ্ণ
→ ষ্ম (ষ+ম) = (Shift+N)+G+M ; যেমনঃ গ্রীষ্ম
→ স্থ (স+হ) = N+G+(Shift+K) ; যেমনঃ অবস্থান
→ স্ত্র (স+ত+র) = N+G+K+Z ; যেমনঃ অস্ত্র
→ স্ক্রু (স+ক+র+ু) = N+G+J+Z+S ; যেমনঃ স্ক্রু
→ স্ক্র (স+ক+র) = N+G+J+Z ; যেমনঃ স্ক্রিন
→ স্প্ল (স+প+ল) = N+G+R+G+(Shift+V) ; যেমনঃ স্প্লিন্টার
→ হ্ন (হ+ন) = I+G+B ; যেমনঃ বহ্নি
→ স্ফ (স+ফ) = N+G+(Shift+R) ; যেমনঃ স্ফীত
→ চ্ছ্ব (চ+ছ+ব) = Y+G+(Shift+Y)+G+H ; যেমনঃ উচ্ছ্বাস
→ হ্ব (হ+ব) = I+G+H ; যেমনঃ বিহ্বল

বিজয় বাংলা টাইপিং দ্রত ও সহজে শিখার কিছু টিপস

  1. ইংরেজি টাইপ প্রথমে আয়ত্ত করা
  2. প্রথমে স্বরবর্ণ শিখুন
  3. তারপর ব্যঞ্জনবর্ণ শিখুন
  4. তারপর কার চিহ্ন যোগ করে সব অক্ষর লিখুন। যেমন – ক কা কি কী কু কূ কৃ কে কৈ কো কৌ
  5. তারপর কিছু বাছাইকৃত শব্দ বার বার লিখুন (উৎস – https://bijoyekushe.net.bd)

অনুরোধ, আগ্রহ, কাগজ, ইচ্ছা, ডিস্ক, ঈদ, নদী, উপহার, পুরোপুরি, ঊষা, দূত, ঋষি, বৃত্তি, একতা, কেবল, অনেক, ঐতিহাসিক, বৈঠা, অবৈধ, ওঝা, কোমল, ঔষধ, কৌশল, কম্পিউটার, ছক্কা, অক্ত্র, বক্লা, ক্বেরাত, রুক্মিণী, বাক্য, বক্র, ক্লেশ, পরীক্ষা, বাক্স, রক্ত, তীক্ষ্ম, সূক্ষ্ম, খড়, মুখ্য, গম, গুহা, বাগিদ, মুগ্ধ, ভগ্ন, বাগ্মী, ভাগ্য, গ্রহণ, গ্লাণি, গ্রুপ, ঘর, বিঘ্ন, শীঘ্র, ব্যাঙ, অঙ্ক, শঙ্খ, সঙ্গীত, সঙ্ঘ, বাক্সময়, সঙ্ক্রামক, সাঙ্ঘ্রাশি, আকাক্সক্ষা, চর, বাচ্য, উচ্চারণ, তুচ্ছ,

যাচ্ঞা, উচ্ছ্বল, ছাতি, কৃচ্ছ্রতা, জমি, লজ্জা, কুজ্ঝটিকা, জ্ঞান, জ্বর, রাজ্য, বজ্র, উজ্জ্বল, মিঞা, চঞ্চল, বাঞ্ছা, অঞ্জলী, নির্ঝঞ্ঝাট, টাকা, চট্টগ্রাম, টাট্টু, খট্বা, কুট্মল, নাট্য, ট্রলার, হেট্ট্রিক, ঠান্ডা, পাঠ্য, ডালডা, আড্ডা, ড্রয়ার, জাড্য, ঢাকা, ধনাঢ্য, রণ, ঘণ্টা, উৎকণ্ঠা, খন্ড, বিষ্ণ্ন, অণ্বয়, পুণ্য, পুণ্ড্র, তোতা, উত্তম, উত্থান, রত্ন, রাজত্ব, আত্মা, নিত্য, তত্ত্ব, মিত্র, শত্রু, থাকা, পৃথ্বী, তথ্য, দাদা, উদ্গার, উদ্ঘাটন, উদ্দীপন, বুদ্ধি, উদ্ভব, দ্বার, পদ্ম, অদ্য, সদ্গুন, উদ্ভ্রান্ত,

দ্রুত, বিদ্রুপ, ধান, ধ্বনি, আধ্মান, ধ্যান, ধ্রিয়মান, ধ্রুব, ধ্রপদ, নদী, প্রেসিডেন্ট, আন্ডার, ইউনিভার্সিটি, দুর্যোগের, বিদ্যুৎ, স্কিম, আর্জেটিনা, জার্মেইন, দুর্বিপাকে, সার্টিফিকেট, কমার্সের, সামন্ততান্ত্রিক, র‌্যাব, র‌্যাপিড, সৌন্দর্যে, দন্ত, মন্থন, আনন্দ, অন্ধ, অন্ন, তন্বী, জন্ম, অন্য, কন্ট্রা, এন্ড্রু, মন্ত্র, সন্দীপ, চন্দ্র, অন্ধ্র, আপনার, দীপ্তি, কপ্টার, গপ্প, প্লাবন, স্বপ্ন, প্রাপ্য, প্রাণ, প্রুফ, ফুল, ফ্রাইডে, ফ্লাগ, বন, কব্জা, ব্লাড, শব্দ, লব্ধ, আব্বা, নব্য, ব্রাদার, ভরা, লভ্য, ভ্রমণ,

ভ্রু, ভ্রুণ, ভ্লাদিমির, মন, ম্লান, সম্পদ, লম্ফ, কম্বল, আরম্ভ, সম্মত, রম্য, সম্রাট, কম্প্লেইন, সম্ভ্রম, যদি, শয্যা, রাত, রুটি, রূপ, লতা, উল্কা, বল্গা, অল্প, আল্ফা, বিল্ব, গুল্ম, বাল্য, পল্লব, গাল্ফ্রা, শত, শুক্রবার, বিশ্রাম, শ্লাঘা, নিশ্চয়, শিশ্ন, বিশ্ব, শ্মশান, অবশ্য, শুশ্রু, শুশ্রুষা, ষাড়, শুষ্ক, কষ্ট, কনিষ্ঠ, পুষ্প, নিষ্ফল, তেজষ্ক্রিয়, রাষ্ট্র, কৃষ্ণ, গ্রীষ্ম, সাত, নস্য, স্রোত, তস্কর, স্খলন, হস্ত, সুস্থ, পরস্পর, স্ফীত, অস্ত্র, রান, স্বভাব, ভস্ম, স্ক্রু, ¯প্লাইন, হাতি, বহু, হৃদয়, অপরাহ্ণ,

চিহ্ন, পরিবর্তে, কার্লোস, যুগলমূর্তির, নিখোঁজ, মুহূর্তে, এনার্জি, অর্থে, মার্টি, কর্নেল, পূর্বে, কোর্টের, নির্মিত, ভর্তি, বার্ষিক, গার্মেন্ট, মার্কেট, আহ্বান, ব্রাহ্মণ, সহ্য, হ্রদ, আহ্লাদ, বড়, অনঢ়, আয়, চিৎ, রং, অথঃ, চাঁদ, আগ্ফা, প্রপার্টি, নির্দেশ, গার্টেন, বর্ষে, ভর্তিকে, আটিলারি, সম্মেলনে, পিঁড়িতে, ইয়ার্ডের, নির্দিষ্ট, বর্ষপূর্তিতে, গণতন্ত্রের, নির্দেশিত, ঠুঁটো, রিপোর্টে, জনস্বার্থে।

6. তারপর প্যানগ্রাম বা শুক্তিবাক্য (এক বাক্যে সকল বাংলা অক্ষরের ব্যবহার) অনুশীলন করুন। (উৎস – bn.wikipedia.org/wiki/শুক্তিবাক্য) 

শাহিদুল হকের রচিত একটি শুক্তিবাক্য যা ‘শুবাচ লিটল ম্যাগ’প্রথম সংখ্যায় (পৃষ্ঠা: ২৮) প্রকাশিত হয়েছে।

ঊনিশে কার্তিক রাত্র সাড়ে আট ঘটিকায় ভৈরবনিবাসী ব্যাংকের ক্ষুদ্র ঋণগ্রস্ত অভাবী দুঃস্থ পৌঢ় কৃষক এজাজ মিঞা হাতের কাছে ঔষধ থাকিতেও ঐ ঋণের ডরেই চোখে ঝাপসা দেখিয়া বুকের যন্ত্রণায় ঈষৎ কাঁপিয়া উঠিয়া উঠানে বিছানো ধূসর রঙের ফরাশের উপর ঢলিয়া পড়িলেন।

শ্যামল চন্দ্র দাসের লেখা একটি প্যানগ্রাম কবিতা:

হৃদয়ের চঞ্চলতা বন্ধে ব্রতী হলে

জীবন পরিপূর্ণ হবে নানা রঙের ফুলে।

কুজ্ঝটিকা প্রভঞ্জন শঙ্কার কারণ

লণ্ডভণ্ড করে যায় ধরার অঙ্গন।

ক্ষিপ্ত হলে সাঙ্গ হবে বিজ্ঞজনে বলে

শান্ত হলে এ ব্রহ্মাণ্ডে বাঞ্ছিতফল মেলে।

আষাঢ়ে ঈশান কোনে হঠাৎ ঝড় উঠে

গগন মেঘেতে ঢাকে বৃষ্টি নামে মাঠে

ঊষার আকাশে নামে সন্ধ্যার ছায়া

ঐ দেখো থেমে গেছে পারাপারে খেয়া।

শরৎ ঋতুতে চাঁদ আলোয় অংশুমান

সুখ দুঃখ পাশাপাশি সহ অবস্থান।

যে জলেতে ঈশ্বর তৃষ্ণা মেটায়

সেই জলেতে জীবকুলে বিনাশ ঘটায়।

রোগ যদি দেহ ছেড়ে মনে গিয়ে ধরে

ঔষধের সাধ্য কী বা তারে সুস্থ করে?

আশা করি নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে খুব দ্রুতই আপনি বিজয় বাংলা টাইপিং আয়ত্ত করবেন। এর পাশাপাশি যদি আপনি মোবাইলে বাংলা লিখতে চান তবে রিদ্মিক কিবোর্ড এর মাধ্যমে বাংলা টাইপ আর্টিকেলটি পড়তে পারেন।

Author

Lecturer | Apprentice Lawyer | Entrepreneur | Eco-Traveler | AB+ Blood Donor | Nature Lover | Biker

মুরাদ খান (Murad Khan) এর ছোটবেলা থেকেই প্রযুক্তির প্রতি আলাদা আগ্রহ আছে। প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষের জীবনে ভালো পরিবর্তন আনার জন্য কাজ করতে ভালোবাসেন। । কর্মজীবন শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং দিয়ে, পরে বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে যোগ দেন। নিজের চেষ্টায় অর্জন করেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন দক্ষতা। কাজ করছেন শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ প্রযুক্তি নিয়ে আগ্রহী মানুষের জীবন মান উন্নয়নে। এই লক্ষ্যেই বিডি আইসিটি ক্লাবের প্রতিষ্ঠা।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!